Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Achivement

খাদ্য শস্য উৎপাদন বৃদ্ধি ১৮,৪৮৪ মে.টন (২.২৯% বেশি)।

মান সম্মত বীজ ব্যবহার বৃদ্ধি ৮৯৯ মে.টন (১৭.৪% বেশি)।

অধিক ফসল উৎপাদনের উদ্দেশ্যে নন-ইউরিয়া সার ব্যবহার বৃদ্ধি ১৮,৯৫৫ মে.টন (১৭১.৬% বেশি)।

কৃষকের দ্বার প্রান্তে সার পৌঁছানোর জন্য ৩৮৬ জন খুচরা সার বিক্রেতা নিয়োগ।

১,৯৩,৪৩৪ জন কৃষকের মাঝে কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড বিতরণ।

মাত্র ১০/- টাকায় ১,৬৮,৭৩১ টি কৃষক ব্যাংক একাউন্ট খোলা।

কৃষি পুনর্বাসন/প্রণোদনা কর্মসূচীর অধীন বিনা মূল্যে বীজ ও সার বাবদ ২,৪৫,০০০  জন কৃষককে  প্রায় ২৭ (সাতাশ) কোটি টাকা সহায়তা প্রদান।

সেচ কাজে ব্যবহৃত ডিজেলে ১,৪৭,০১০ জন কৃষককে ১১,৯৪,১৪,৮০০ টাকা নগদ সহায়তা প্রদান।

খামার যান্ত্রিকীকরণে ২৫% ভর্তুকী মূল্যে পাওয়ার টিলার-৩২৭ টি, ট্রাক্টর-০৯ টি,প্যাডেল থ্রেসার-৩৩ টি, হ্যান্ড রিপার-০২টি সহ মোট ৩১৬ টি কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ হয়েছে।

 পরবর্তীতে  ২০২৩ এর জুন পর্যন্ত ৫০% ভর্তুকিতে কম্বাইন হার্ভেস্টার-৬০ টি,রিপার-৭৭ টি, সিডার-০৬ টি, মেইজ  শেলার-২১ টি, পাওয়ার  থ্রেসার-১২১ টি এবং পটেটো টিগার-০৫ টি বিতরণ কর  হয়।

 খামারযান্ত্রিকীকরন সহ অন্যান্য প্রকল্প হতে ফ্রি তে বিতরণ করা হয় রিপার-৯৮ টি, রাইচ ট্রান্সপ্লান্টার-৮৫ টি, সিডার-০৬ টি, বেড প্লান্টার-০২ টি, পাওয়ার থ্রেসার-৩৯২ টি, উইডার-৯২টি, পাওয়ার স্প্রেয়ার-৯২ টি, ফুট পাম্প স্প্রেয়ার-১০৫ টি, উইনোয়ার-১৫ টি, ড্রায়ার-০৭ টি, গ্রেইন ময়েশ্চার মিটার-৬০ টি, হ্যান্ড স্প্রেয়ার-২০০০ টি এবং ফিতা পাইপ-৩৪ সেট।

৫,২৩০ হেক্টর সেচ সুবিধা প্রদান।(গভীর ও অগভীর নলক’পের পাঁকা সেচনালা তৈরির মাধ্যমে)

বিভিন্ন প্রযুক্তির ওপর ৪০,৬৫৮ জন কৃষক.কৃষাণীকে প্রশিক্ষণ প্রদান।

পাটের আঁশের মান উন্নয়নে ১,৩০০ টি রিবনার বিতরণ ও ১,১০,০০০০০/- টাকার নগদ সহায়তা প্রদান।

বিনা মূল্যে ৬০,৮৯০ টি ফলদ ও ঔষধি বৃক্ষের চারা বিতরণ।

৩৮৮ টি আইপিএম ক্লাব ও ৩২টি কৃষক পরামর্শ কেন্দ্র স্থাপন।

৩০০২ টি কৃষক  গ্রæপের মাঝে কৃষি যন্ত্রপাতি , কৃষি উপকরণ  যেমন বীজ ও সার সহায়তা প্রদান।

 মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে  এ জেলায় ২৪৯৫ টি  বছর ব্যাপী পারিবারিক  পুষ্টি বাগান স্থাপন করা হয়েছে।

 এ জেলায় ১২ টি নিরাপদ সবজি গ্রাম স্থাপন করা হয়েছে।

 এ জেলায়  যন্ত্রের মাধ্যামে ধান, গম ও আলু  প্রায় ১০% ফসল কর্তন ও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে এবং প্রায় ২% জমিতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান রোপন সম্ভব হয়েছে।